বৈঠকের মাঝে অভিভাবকদের সাথে অসৌজন্যতা দেখালেন বিদ্যা ভারতীর কর্মকর্তা। পরে ক্ষমা চেয়ে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার চেষ্টা। কুমারঘাট নিবেদিতা স্কুলের ফি বৃদ্ধি এবং অভিভাবকদের অসন্তোষ মেটাতে এবার বৈঠক হবে বিধায়কের পৌরহিত্যে।
কুমারঘাট নিবেদিতা ইংলিশ মিডিয়াম H.S স্কুলে বিগত বেশ কিছুদিন ধরে স্কুলের বিদ্যুৎ বিল বাবদ ৪০০ টাকা বৃদ্ধি, কালচারাল বাবদ ১৫০ টাকা বাড়ানো হয়েছে,
বিদ্যাভারতী কর্তৃপক্ষকে নিবেদিতা স্কুল কমিটি থেকে বাদ দিতে হবে, এবং স্কুলের পরিকাটামোর ক্ষেত্রে হঠাৎ ফ্রীস বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে,এবং স্কুলটি নানা সমস্যা জর্জরিত সহ একাধিক কয়েকটি ইস্যু নিয়ে উত্তাল হয়েছে বিগত বেশ কিছুদিন ধরে, সেই সমস্যাগুলি নিয়ে আজ স্কুল প্রাঙ্গনে ছাত্র-ছাত্রীদের অভিভাবক মহল বিদ্যাভারতীর ৭ জন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে স্কুলের সমস্যা গুলির সমস্যা নিরসনের জন্য এক বৈঠকে ডাক দেওয়া হয়েছিল,কিন্তু কোনো স্থায়ী সমাধান হয়নি। একটানা পাল্টাপাল্টি অভিযোগ উঠে, একটা সময় বিদ্যাভারতী ট্রাস্টের সাতজনের মধ্যে ত্রিপুরার দায়িত্ব প্রাপ্ত কো-অর্ডিনেটর নীলমণি চক্রবর্তী, আলোচনা চলাকালীন সময়ে একটি বেপাশ মন্তব্য করেন উনার বক্তব্যের মাধ্যমে বলেন:- বলেন যদিও ইচ্ছা হয় তাহলে ছাত্র-ছাত্রীদেরকে এখান থেকে সরিয়ে অন্য স্কুলে ভর্তি করার জন্য নিতে পারেন যা হবে কোটে বুঝতে পারেন। তখন অভিভাবক মহল ক্ষীপ্ত হয়ে উঠেন। কুমারঘাট এলাকার সমাজসেবী বিকাশ সিন্ধু দেব, অনিমেষ সিনহা, সহবাসের সমাজসেবী এবং গার্জিয়ান এবং কর্তৃপক্ষ মিলে ঘটনা কে কিছুটা মীমাংসা পথে আনেন।তারা জানান আগামী ২২ তারিখ এইসব বিষয়ে ফের মিটিংয়ে ডাক দেওয়া হয়েছে স্কুল প্রাঙ্গনে।এবং স্কুলের যে ফিস বাবদ ও ধার্য করা হয়েছে তা থেকে আগেই ৪০০ টাকা ফিশ কমানো হয়েছে।
বিদ্যা ভারতি ত্রিপুরা ট্রাস্টের সম্পাদক সুভাষ গন চৌধুরী