ত্রিপুরার শিক্ষা ক্ষেত্রে সূচিত হলো এক নতুন অধ্যায়।
দিল্লি সফর শেষে আজ সকালে রাজ্যে ফিরে আগরতলা বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এক গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা করলেন ত্রিপুরা রাজ্যের অনগ্রসর জনজাতি কল্যাণ ও শিক্ষা দপ্তরের মাননীয় মন্ত্রী বিকাশ দেববর্মা। তিনি জানান, “ত্রিপুরার জন্য এক নতুন সকাল শুরু হতে চলেছে।”
দিল্লিতে টি ডব্লিউ ডি (TWD) মন্ত্রকের সচিব শ্রী বিভু নায়ারের সঙ্গে বৈঠক শেষে রাজ্যের জন্য ছয়টি একলব্য মডেল আবাসিক বিদ্যালয়ের (EMRS) অনুমোদন নিশ্চিত হয়েছে বলে জানান মন্ত্রী। তিনি বলেন, “এই বিদ্যালয়গুলি শুধু শিক্ষার আলো ছড়াবে না, বরং উপজাতি অধ্যুষিত অঞ্চলের প্রতিটি শিশুর মধ্যে জাগাবে নেতৃত্বের গুণ, আত্মবিশ্বাস এবং সৃজনশীলতা।”
মন্ত্রী দেববর্মার বক্তব্যে ছিল গভীর প্রত্যয়। তিনি বলেন, “শিক্ষা শুধুমাত্র একটি পাঠ্যক্রম নয়, এটি একটি জাতির মেরুদণ্ড। এই সিদ্ধান্তের মাধ্যমে আমরা সেই মেরুদণ্ডকে আরও শক্তিশালী করতে চাই।”
ত্রিপুরার বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা জনজাতি অধ্যুষিত ও পিছিয়ে পড়া অঞ্চলগুলির জন্য এই বিদ্যালয়গুলি এক আশার আলো হয়ে উঠবে বলে মনে করছেন শিক্ষামহল। বিদ্যালয়গুলি আধুনিক পরিকাঠামো, আবাসিক সুবিধা এবং সার্বিক বিকাশের উপযুক্ত পরিবেশ নিয়ে গড়ে তোলা হবে।
মন্ত্রী আরও বলেন, “ত্রিপুরা এখন শুধু স্বপ্ন দেখছে না, বরং সেই স্বপ্ন বাস্তবে রূপ দেওয়ার পথে দৃঢ়ভাবে এগিয়ে চলেছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে আমরা রাজ্যের প্রতিটি শিশুকে সেই সুযোগ করে দিতে চাই, যা তার ভবিষ্যৎ নির্মাণে সহায়ক হবে।”
বিমানবন্দরে উপস্থিত সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী আশ্বাস দেন, কেন্দ্র ও রাজ্যের যৌথ উদ্যোগে এই বিদ্যালয়গুলি দ্রুত বাস্তবায়নের দিকে এগোবে। তিনি অভিভাবক, শিক্ষক ও সাধারণ নাগরিকদের প্রতি আহ্বান জানান—এই শিক্ষাযাত্রায় সক্রিয়ভাবে অংশ নিতে।এই ঘোষণা শুধু একটি প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত নয়, এটি একটি প্রজন্মের স্বপ্নপূরণের দিকে দৃঢ় পদক্ষেপ

This is the heading
ভারতীয় জনতা পার্টির উদ্যোগে দলের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে একগুচ্ছ কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। এই কর্মসূচি প্রতিপালনের অঙ্গ হিসেবে গোটা রাজ্য জুড়ে বিভিন্ন প্রকারের সাংগঠনিক কর্মসূচি নজরে পড়ছে। একই রকম ভাবে আজ বরর্জলা মন্ডলের উদ্যোগে লঙ্কামোরাতে অবস্থিত সুরেন্দ্র দেবনাথ স্মৃতি কমিউনিটি হলে সাংগঠনিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।এই বৈঠকে মন্ডল এলাকার প্রায় প্রতিটা বুথ এলাকার বিভিন্ন স্তরের কার্যকর্তারা উপস্থিত ছিলেন, এছাড়াও মন্ডলের নেতাদের পাশাপাশি প্রদেশ বিজেপি সভাপতি সাংসদ রাজিব ভট্টাচার্য উপস্থিত ছিলেন।নিজের আলোচনার মধ্য দিয়ে রাজিব ভট্টাচার্য বিজেপি দলের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী প্রতিপালনের প্রাসঙ্গিকতা তুলে ধরেন এবং দাবি করেন নিরন্তর ভাবে বিজেপি দল প্রতিষ্ঠা লগ্ন থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষের জন্য কাজ করে চলেছে। এই প্রকারের বিভিন্ন সাংগঠনিক কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বিজেপি দল প্রতিষ্ঠা লগ্ন থেকে কিভাবে কাজ করছে এবং এই সময় এর মধ্যে সরকার মানুষের জন্য বিভিন্ন প্রকল্প গুলো রূপায়ণ করে চলেছে এবং সেগুলো মানুষের সামনে তুলে দেওয়ার প্রয়াস গ্রহণ করা হয়েছে বলে রাজিব ভট্টাচার্য দাবি করেন