পুত্র ও পুত্রবধূকে ড্রাগসের নেশা থেকে মুক্তির আবেদন

1 Min Read

এয়ারপোর্ট থানার অন্তর্গত বামুটিয়া বিধানসভার গান্ধীগ্রাম সাহা পাড়ায় ড্রাগসকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য।

ইনজেকশন দিয়ে শরীরে ড্রাগস পুশ করার সময় হাতে নাতে ধরা পড়লেন এক পুত্রবধূ। দীর্ঘ দেড় বছর ধরে চলছিল এই নেশার অভ্যাস। অবশেষে শনিবার সকালে শাশুরির হাতে ধরা পড়ে ওই গৃহবধূ। পরবর্তীতে স্থানীয়দের সহায়তায় তাঁকে পুলিশের হাতে সোপর্দ করা হয়।

শাশুড়ের অভিযোগ, বিয়ের আগে তাঁর ছেলে ড্রাগস সেবন করত না। কিন্তু পুত্রবধূর মাধ্যমেই নেশায় জড়িয়ে পড়ে। দম্পতিকে একাধিকবার নেশা মুক্তি কেন্দ্রে পাঠানো হলেও ফল মেলেনি।

এই ঘটনার পর অসহায় পিতা সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে হাত জোড় করে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তথা পুলিশ মন্ত্রী ড. মানিক সাহার কাছে আবেদন করেন— আর্থিকভাবে তিনি চিকিৎসার খরচ বহন করতে পারছেন না, তাই সরকার যেন তাঁর ছেলে ও পুত্রবধূকে ড্রাগসের নেশা থেকে মুক্ত করে দেন।

সচেতন মহলের মত, একজন মহিলা ড্রাগস সেবনকারী বিয়ের পর নিজের স্বামীকেও নেশায় জড়িয়েছেন—এটি অত্যন্ত ভয়ঙ্কর দৃষ্টান্ত। তারা আশঙ্কা করছেন, সরকার ও পুলিশ যদি এখনই নেশা কারবারিদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ না নেয়, তবে আগামী দিনে ড্রাগসের নেশা সমাজকে আরও গভীর অন্ধকারে ঠেলে দেবে।

Share This Article
Leave a Comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Exit mobile version