বিশ্রামগঞ্জ গাড়ি উল্টে আহত চার শ্রমিক। একজনের অবস্থা আশঙ্কা জনক। ঘটনা বিশ্রামগঞ্জ টু মেলাঘর সড়কের পদ্মনগরে। Bishramganj Tripura News

3 Min Read

বিশ্রামগঞ্জ গাড়ি উল্টে আহত চার শ্রমিক। একজনের অবস্থা আশঙ্কা জনক। ঘটনা বিশ্রামগঞ্জ টু মেলাঘর সড়কের পদ্মনগরে। Bishramganj Tripura News

 

ত্রিপুরায় যান দুর্ঘটনা যেন থামার নাম গন্ধ নেই আবারো বিশ্রামগঞ্জে যান দুর্ঘটনা। টি আর ০৭ডি ১৭৩৬ নম্বরের একটি মহেন্দ্রা মিনি ট্রাক উল্টে আহত হয় চারজন শ্রমিক। এরমধ্যে একজন শ্রমিকের অবস্থা বেশ আশঙ্কাজনক। তবে তাকে রেফার করা হয়েছে আগরতলা জিবিপি হাসপাতালে। ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার ১০.০৯.২০২৪ ইং দিন বিকেল সাড়ে তিনটায় বিশ্রামগঞ্জ থানার অন্তর্গত বিশ্রামগঞ্জ টু মেলাঘর সড়কের পদ্মনগর এলাকায় । আহত চারজন শ্রমিক বিদ্যুৎ নিগমের ঠিকাদারের অধীনে কাজ করেন বলে জানিয়েছেন । শ্রমিকদের সর্দার মহেন্দ্র মিনি ট্রাক গাড়ির মালিক ও চালক মিটন দাস তার গাড়িতে করে জম্পুজলা ব্লকের ওয়ারেং বাড়ি এলাকায় বিদ্যুতের কাজ শেষ করে শ্রমিকদের নিয়ে সোনামুড়া গরুরবান এলাকায় বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দেয়। হঠাৎ করে বিশ্রামগঞ্জ পদ্মনগর সড়কে উল্টে যায় গাড়ি। শ্রমিক সর্দার মিটন দাস আহত হয়নি। সে একটি টমটম গাড়িতে করে মলিন দাস ৫০ পিতা মৃত লালমোহন দাস শংকর দাস পিতা হরি মোহন দাস সজল নম পিতা অমূল্য নমঃ টুটন দাস পিতা মানিক দাস এই চারজন শ্রমিককে পাঠিয়ে দেয় হাসপাতালের উদ্দেশ্যে। কিন্তু সেই অমানবিক টমটম চালক আহত চার বিশ্রামগঞ্জ হাসপাতালে না নিয়ে সিপাহী জলা পুলিশ সুপার অফিসের কাছে রাস্তার পাশে ফেলে রেখে চলে যায়।। প্রচন্ড যন্ত্রণায় চিৎকার করতে থাকে গুরুতর আহত শ্রমিক মলিন দাস। তার অবস্থা খুবই আশঙ্কা জনক। তার পা এবং হাত ভেঙে গিয়েছে রক্তে লাল হয়ে গিয়েছে সড়ক। এ যেন অবস্থায় খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে যায় বিশ্রামগঞ্জ দমকল বাহিনী এবং বিশ্রামগঞ্জ থানার পুলিশ। বিশ্রামগঞ্জ দমকল বাহিনী গুরুতর আহত মলিন দাস সহ বাকি তিনজন শ্রমিককে নিয়ে আসে বিশ্রামগঞ্জ প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে। মলিন দাস এর অবস্থা আশঙ্কা জনক হয় তাকে রেফার করা হয় আগরতলা জিবিপি হাসপাতালে। আহত চার শ্রমিক এবং শ্রমিক সর্দার প্রত্যেকের বাড়ি সোনামুড়া গরুরবান এলাকায়। আসলে শ্রমিক সর্দার দুর্ঘটনা টি চাপা দেওয়ার জন্য বিশ্রামগঞ্জ হাসপাতালে আহত শ্রমিকদের পাঠায়নি। ঘটনা শুনে তেলে বেগুনে জ্বলে ওঠে বিশ্রামগঞ্জ থানা। বিশ্রামগঞ্জ থানার পুলিশ খবর পেয়ে শ্রমিক সর্দার অমানবিক সেই মিটন দাসকে আটক করে। জানা গিয়েছে চারজন শ্রমিক এবং শ্রমিক সর্দার তারা সবাই বিশ্রামগঞ্জ এলাকার এক প্রভাবশালী বিদ্যুৎ নিগমের ঠিকাদার সুবীরবাবুর অধীনে কাজ করে। তবে শ্রমিক সর্দার মদ মত্ত ছিল যার ফলে ঘটেছে এই দুর্ঘটনা। এমনটাই জানিয়েছে বিশ্রামগঞ্জ দমকল বাহিনী এবং বিশ্রামগঞ্জ থানার পুলিশ। তবে এই ঘটনায় ছি ছি ছি

TAGGED:
Share This Article
Leave a Comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Exit mobile version