সোনামুড়ার দুই বিদ্যালয়ে চুরি, চাঞ্চল্য শহর জুড়ে

2 Min Read

একই রাতে সোনামুড়া শহরের প্রাণ কেন্দ্রে দু-দুটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে চোরেদের হানা! দুঃসাহসিক এই চুরির ঘটনা চাঞ্চল্য মহকুমা জুড়ে!!

ভাঙ্গা হলো বিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ লকার গুলি। চুরি হয় ট্যাব ল্যাপটপ সহ নগদ অর্থ। ঘটনা গতকাল রাতে সোনামুড়া থানাধীন দ্বাদশ বালিকা বিদ্যালয় এবং নবদ্বীপচন্দ্র ইনস্টিটিউশনে। দাবি উঠেছে রাত্রি কালীন প্রহরার ব্যবস্থা করা। ঘটনা বিবরণী প্রকাশ দুটি বিদ্যালয় প্রাতঃকালীন শিক্ষক শিক্ষিকারা বিদ্যালয়ে প্রবেশ করতেই দৃশ্যত হয় প্রতিটি দরজার তালা ভাঙ্গা, সঙ্গে সঙ্গে খবর দেওয়া হয় বিদ্যালয়ের পরিচালন কমিটির সহ সোনামুড়া থানায়। এবং খোঁজ করে দেখা হয় চুরি যাওয়া সামগ্রী গুলির পরিমাণ। প্রথম সংবাদ আসে সোনামুড়া দ্বাদশ বালিকা বিদ্যালয় থেকে, বিদ্যালয়ের শিক্ষক জানান প্রাইমারি এবং আপার প্রাইমারি মিলিয়ে মোট 15 টি লকারের তালা ভেঙেছে চোরেরা নিয়ে যাওয়া হয় একটি ল্যাপটপ এবং ট্যাব তৎসঙ্গে বিদ্যালয়ের ভর্তি সংক্রান্ত বিষয়ে জমা পড়া নগদ প্রায় ৭৫ হাজার টাকা,
এরপরই খবর পাওয়া যায় শহরের আরো একটি বিদ্যালয় নবদ্বীপ চন্দ্র ইনস্টিটিউশনে চুরি সংঘটিত হয়েছে। ঘটনার খবর সংগ্রহে জানা যায় প্রায় বিষ খানা লকার ভেঙেছে চোরেরা। ধারণা করা হচ্ছে মিড ডে মিল সামগ্রী সহ নগদ অর্থ নিয়ে যায় চোরেরা তবে সবকিছু খোঁজখবর নেওয়ার পর জানা যাবে চুরির যাওয়া সামগ্রীর আসল পরিমাণ।
তবে আশ্চর্যজনক বিষয় হলো থানার ঢিল ছড়া দূরত্বে অবস্থিত এই দুটি বিদ্যালয় তা সত্ত্বেও কি করে এত বড় দুঃসাহসিক কান্ড সংঘটিত করল চোরেরা একে একে প্রায় কুড়িটি তালা ভেঙেছে চোরেরা, দাদু উঠেছে সঠিক তদন্তক্রমে চুরির রহস্য উদঘাটনের। ঘটনার খবর পেয়ে সোনামুড়া বিশিষ্ট সমাজসেবী শুভ্রজিৎ দাস এবং সোনামুড়া নগর পঞ্চায়েত চেয়ারপার্সন সারদা চক্রবর্তী সোনামুড়া নগর এডুকেশন স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান তথা কমিশনার রাকেশ ঘোষ ছুটে আসেন বিদ্যালয় এর বিষয়টি সম্পর্কে অবগত হয়ে পুলিশ প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলবেন বলে জানান পাশাপাশি বিদ্যালয় গুলিতে রাত্রি কালীন প্রহরার ব্যবস্থা করার বিষয়টি নিয়ে কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলবেন বলে জানান।
এদিকে পুলিশ দুটি বিদ্যালয় পরিদর্শন করেন এবং দ্রুত বিষয়টি নিয়ে যত প্রযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দেন

Share This Article
Leave a Comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Exit mobile version