শান্তির বাজার উত্তরপাড়া থেকে উদ্ধার বিরল প্রজাতির বানর!
বনদস্যুরা প্রতিনিয়ত বন ধ্বংস করেযাচ্ছে। কিছুসংখ্যক লোকজন প্রতিনয়ত বনে অগ্নিসংযোগ ঘটাচ্ছে। প্রতিনয়ত বন ধ্বংসের কারনে প্রাকৃতিক সম্পদ নষ্টহবার পাশাপাশি বনেথাকা বিভিন্ন জীবজন্তুরা শহর এলাকায় বিভিন্ন জায়গায় আশ্রয় খুজছে। শান্তির বাজার বনদপ্তরের কর্মীরা শুধুমাত্র কামাই বানিজ্যে ব্যস্ত বলে অভিযোগ । অর্থের বিনিময়ে বনদস্যুদের নিকট নিজেদের বিক্রিকরদিয়েছে বনদপ্তরের কর্মীরা এমনটাই অভিযোগ। বগাফা ফরেষ্ট রেঞ্জের দায়িত্বে থাকা চাইছা মগ শরনার্থীদের ক্যাম্পে বিভিন্ন প্রজেক্টের বিশাল অঙ্কের অর্থ নয়ছয় করার অভিযোগ উঠেআসছে। শান্তির বাজার দিয়ে প্রতিনিয়ত চোরাইকাঠ নিয়েযাচ্ছে বনদস্যুরা। বৈধ কাগজপত্র ছারা নদীথেকে বালু উঠানো ও পরিবহন করাহচ্ছে। এইসকল চোরইকারবারীদেরকাছ থেকে মাসোহারা নিয়ে দিব্যি আরামে চলছে বগাফা ফরেষ্ট রেঞ্জের কর্মীরা। এই অর্থের কিছুটা ভাগযাচ্ছে মহকুমার বন আধিকারিক বাবুল মগ ও জেলার বন আধিকারিকের নিকট। তাই উনারা বনদপ্তরের বিভিন্ন দুরনিতির কথা জেনেও নিরব দর্শকের ভূমিকা পালন করছে। এরইমধ্যে আজকের দিনে বগাফা ফরেষ্টরেঞ্জথেকে ডিল ছোঁড়া দুরত্বে উত্তর পাড়ায় বিরল প্রজাতির লজ্বাবতি বানর উদ্ধারের ঘটনার খবর পেয়েও গরিমসি করে আসতে দেখাযায় বনদপ্তরের কর্মীদের। উনাদেরকাছথেকে দেরিতে আসার কারন জানতে চাইলে উনারা সঠিক কোনো সৎউত্তর দিতে পারেননি। পশুদের বিভিন্ন প্রকারের উদ্ধার কাজে থাকা একটি সংস্থার সদস্য এসে এই বিরল প্রজাতির বানরটিকে উদ্ধারকরে। মূল লক্ষ্য এই বানরের ও এলাকার লোকজনের যাতে করে কোনোপ্রকার ক্ষতিনাহয়। এই যুবকের কাজে সকলে প্রসংশাকরেছে। অপরদিকে বগাফা বনদপ্তরের এইধরনের কার্যকলাপে সকলে দপ্তরেরকাজ নিয়ে প্রশ্নচিহ্ন তুলছে। বগাফা বনদপ্তর এলাকায় পশু পাখিরা সুরক্ষিত নয় তা আবারো প্রমানিত হলো। এখন দেখার বিষয় বনদস্যুদের দমনে ও বন্য প্রানীদের সুরক্ষিত রাখতে বনদপ্তর কিপ্রকার পদক্ষেপ গ্রহন করে।