বিলোনিয়া পুলিশের তাড়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দেওয়া, অর্জুন দাশের নিথর দেহ অবশেষে প্রায় ৩৬ ঘণ্টা পর, মিললো বিলোনিয়ার মুহুরী নদীতে। সাত সকালে মুহুরী নদীতে, অর্জুনের দেহ ভেসে উঠতেই এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। শত শত মানুষ ভিড় করেন নদীর দু’পাড়ে ও ব্রিজের উপর।”
অর্জুন দাসের এই আকস্মিক মৃত্যু নিয়ে আঙুল উঠছে, পুলিশের দিকেই। স্থানীয়রা প্রশ্ন তুলছেন “মদ খাওয়া কি এত বড় অপরাধ? তাহলে বন্ধ করে দেওয়া হোক বিলোনিয়া শহরের সবগুলো মদের দোকান!” প্রশ্ন উঠছে -এখন মৃত অর্জুন দাসের পরিবারের দায়ভার কে নেবে ? স্থানীয়দের অভিযোগ—নতুন মহকুমা পুলিশ আধিকারিকের অদক্ষতা এবং অপ্রয়োজনীয় কড়াকড়ির বলি হচ্ছেন প্রতিনিয়ত বিলোনিয়া শহরের সাধারণ মানুষ।” পরিবারের তরফ থেকে বিলোনিয়া থানার পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।