ভয়াবহ পথ দুর্ঘটনা মধুপুর লেম্বুতুলি এলাকায়।

2 Min Read

ভয়াবহ পথ দুর্ঘটনা এক মহিলা সহ এক যুবক বাইক এবং স্কুটি থেকে ছিটকে পড়ে গুরুতর আহত। অন্যদিকে বাইক এবং স্কুটি ধুমড়ে মুড়ছে যাই।পরবর্তী সময়ে পথচারীরা আহত মহিলা সহ যুবককে ওএনজিসি গাড়ি করে মধুপুর হাসপাতালে নিয়ে আসে।পরে গুরুতর হওয়ায় মহিলাকে জিবিপি হাসপাতালে রেফার করা হয়। ঘটনা মধুপুর লেম্বুতুলি এলাকায়। জানাযায় বুধবার দুপুরে রাস্তারমাথায এলাকা থেকে ঠিকাদার তার নাম অজয় দেবনাথ একটি স্কুটি চেপে মধুপুরের উদ্দেশ্যে আসছিল যার নম্বর TR07H8993, আচমকা মধুপুরের দিক থেকে একটি বাইক নিয়ে ঈশান দাস নামে এক যুবক তার বৌদিকে নিয়ে যার নম্বর TR07E7317 নেহাল চন্দ্রনগরের উদ্দেশ্যে যাচ্ছিল।এমন সময় লেম্বুতুলী এলাকায় আসতেই কোন সংকেত না দিয়ে ঈশান দাস মূল সড়ক থেকে নেহাল চন্দ্রনগরের দিকে যাওয়ার চেষ্টা করছিলো অতি দ্রুত বেগে থাকা সেই বাইকটি। এমন সময় অপর দিক থেকে আশা অজয় দেবনাথের স্কুটিকে সরাসরি ধাক্কা দিয়ে বাইক এবং স্কুটি থেকে উভয়ই ছিটকে পড়ে। মুহূর্তের মধ্যে ঈশান দাসের বাইকে থাকা তার বৌদি পূর্ণিমা দাস অজ্ঞান হয়ে পড়েন। বিকট শব্দ পেয়ে পথচারীরা এগিয়ে আসে।তারা দেখতে পায় বাইক এবং স্কুটি দুইটি ভেঙ্গে চুরমার হয়ে যায় অন্য দিকে অজয় দেবনাথ গুরুতর আহত হয়ে রাস্তার পাশে পড়ে থাকে রক্তাক্ত অবস্থায়। পরে ওএনজিসি গাড়ি দিয়ে তাদেরকে মধুপুর হাসপাতালে আনা হয় অজয় দেবনাথের চিকিৎসা চললেও গুরুতর আহত পূর্ণিমা দাসকে জিবিপি হাসপাতালে রেফার করা হয়।এদিকে পথচারীরা জানান বাইক চালক ঈশান দাসের ভুলের জন্য সেই পথ দুর্ঘটনা হয়েছে। যদিও সে স্বীকার করে নিয়েছে সে নাকি তার বৌদিকে মূল সড়ক থেকে অন্য পথে যাওয়ার জন্য হাত দিয়ে সংকেত দেওয়ার কথা বলেছে।এদিকে এলাকার জনগণের অভিযোগ কমলাসাগর রাস্তারমাথা মূল সড়কটির কাজ হওয়ার পর সোজা রাস্তা পেয়ে কিছু বাইক চালক এবং গাড়ি চালকরা দিশেহারা হয়ে পড়ছে যার পরিপ্রেক্ষিতে প্রায় সময় পথ দুর্ঘটনা ঘটছে। এদিকে এলাকার জনগণ মধুপুর থানার দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন পুলিশ যদি রাস্তার মধ্যে ভেহিকেল চেকিং এবং টহলদারি দিয়ে থাকত তাহলে কিছুটা হলেও পথ দুর্ঘটনা এড়ানো যেত। এদিকে লেবুতুলী এলাকায় দুর্ঘটনা হওয়াতে এগিয়ে আসতে চাইনি মধুপুর থানা পুলিশ। শেষ পর্যন্ত দেখা গেল বাইক এবং স্কুটি রাস্তার মধ্যেই পড়ে রয়েছে

Share This Article
Leave a Comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Exit mobile version