ভিন্ন ধর্মী দুই যুবক কতৃক ধর্ষণের শিকার এক নাবালিকা কন্যা। ঘটনাটি উওর জেলার পানিসাগর মহকুমায়।

বারোই সেপ্টেম্বর,বিন ধর্মী দুই যুবক কতৃক ধর্ষণের শিকার এক নাবালিকা কন্যা।ঘটনাটি ঘটে উওর জেলার পানিসাগর মহকুমায়। V/O :-,পানিসাগর মহকুমার পদ্মবিল গ্রামের জৈনিক নাবালিকা কন্যা বারোই সেপ্টেম্বর বিকেল চারটে নাগাদ বিন ধর্মী দুই যুবক কতৃক ধর্ষণের শিকার হয়।পরবর্তীতে গুরুতর আহত অবস্থায় ধর্ষিতা নাবালিকা কন্যা কে উদ্বার করে নিয়ে যাওয়া হয় উপ্তাখালি প্রাথমিক হাসপাতালে।কিন্ত ধর্ষিতা নাবালিকা কন্যার পরিবার অভিযোগ করে জানায় ধর্ষিতা নাবালিকা কন্যাটিকে প্রায় দেড় ঘন্টা উপ্তাখালি হাসপাতালে ফেলে রাখলেও কর্তব্যরত চিকিৎসকগন চিকিৎসা তো দূরের কথা পানিসাগর পুলিশ কে পর্যন্ত বিষয়টি অবগত করতে মনে করেনি।ঘটনার পরবর্তীতে ধর্ষিতা কন্যাটির শারিরীক পরিস্থিতি অবনতি দেখে রেফার করা হয় ধর্মনগর জেলা হাসপাতালে।উক্ত ন্যাক্কারজনক নাবালিকা ধর্ষণ কান্ডের ঘটনায় পর পরই নড়েচড়ে বসে জেলা আরক্ষা প্রশাসন। পানিসাগর থানায় ছুটে জান জেলা পুলিশ সুপার ভানুপদ চক্রবর্তী,অতিরিক্ত জেলা পুলিশ সুপার জারিমিয়া ডার্লং সহ আরক্ষা প্রশাসনের অন্যান্য কর্মকর্তাগনরা।রাএি একটা নাগাদ পানিসাগর থানায় ছুটে আসেন বি,জে,পি জেলা মহিলা মোর্চার সভানেত্রী রুপালী অধিকারি,জেলা পরিষদ সদস্য জয়জিৎ শর্মা সহ অন্যান্য নেতৃত্বরা।আগত উপস্থিত সকলেই উক্ত ন্যাক্কারজনক ধর্ষণ কান্ডের তীব্র নিন্ধা জানান।রাএিতেই পানিসাগর আরক্ষা প্রশাসনের উদ্যোগে মাঠে নেমে পর পর দুজন ধর্ষক কে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়।অভিযুক্ত ধর্ষকেরা হলেন হুসমান আলী ওরফে তাজেল(২৩)পিতা শ্রীপদ আলী,বাড়ি রৌয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের ছয় নং ওয়ার্ড এবং আয়াজ উদ্দিন (২৬) পিতা নূর উদ্দিন,বাড়ি রৌয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের পাঁচ নং ওয়ার্ড।জানা গেছে আয়াজ উদ্দিন এর মা মীনা বেগম বর্তমান শাসক দলীয় রৌয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের মেম্বার।ভিনধর্মী দুই যুবক কতৃক ন্যাক্কারজনক নাবালিকা ধর্ষণ কান্ডের ঘটনায় গোটা পানিসাগর মহকুমা জোরে তীব্র চাঞ্চল্য বিরাজ করছে।পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ আনতে জেলা আরক্ষা প্রশাসন নজরদারি চালিয়ে যাচ্ছেন বলে খবর জানা গেছে।